আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে। আসে বৃষ্টির সুভাষ বাতাস বয়ে – বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো আষাঢ়ে সবার হৃদয় পুলকে দুলিয়ে ওঠে নব যৌবনে সবুজের সাথে নীলের পরশে। নীল রঙ খুব সহজেই মনে শান্তভাব জাগিয়ে তলে। নীল রঙ আভিজাত্য, শান্তি, একতা, সম্প্রীতি প্রভৃতি ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়
নীল হলো স্বপ্নদায়ক, স্রষ্টা, শিল্পী এবং উদ্ভাবকদের রঙ। নীল রঙ মস্তিস্কে এমন কিছু রাসায়নিক পর্দাথ নি:সরণ করে যা মস্তিস্ককে শান্ত রাখে। এই নীল কে বরণ করতেই বাংলাদেশের ফ্যাশন সচেতনদের ভালোবাসায় বিশ্বরঙ আয়োজন করে আসছে নীল উৎসব।
বরাবরের মতোই দেশীয় কাপড়, উপকরণ ব্যবহার করে ‘বিশ্বরঙ’ এবারেও নীল উৎসব আয়োজনে পোশাকে ট্রেন্ডি এবং ট্রাডিশনাল লুকের নান্দনিক উপস্থাপন করেছে। দেশের আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে আরামদায়ক কাপড় ব্যবহারের পাশাপাশি রঙের ব্যবহারেও কনট্রাস্ট কালারের পাশাপাশি ম্যাচিউরড টোন এর পরিমিত ব্যবহার লক্ষ্যনীয়
কাজের মাধ্যম হিসেবে রয়েছে স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্ট, ইন্ডাষ্ট্রীয়াল প্রিন্ট, মেশিন এমব্রয়ডারী, কম্পিউটার এমব্রয়ডারী, হ্যান্ড এমব্রয়ডারী, কারচুপি, নকশী কাঁথা জারদৌসীসহ মিশ্র মাধ্যমের নিজস্ব বিভিন্ন কৌশল। প্রতিটি শ্রেণীর মানুষের জন্যই ভিন্ন কিছু যোগ করা হয়েছে। বাচ্চাদের দেখা যাচ্ছে নান্দনিক সব আবহ। নারীদের জন্য আছে ঐতিহ্য ও আভিজাত্যের ছোঁয়া।