বাংলাদেশকে নিয়ে শেখ হাসিনা অনেক পরিকল্পনা রয়েছে। জানিয়েছে জার্মান ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল দি নিউওয়ার্ক এশিয়া। বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের প্রথম টার্গেট এক সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। ১৬ জুলাই থেকে শিক্ষার্থীদের দেখামাত্র গুলি করার আদেশ দেয়। যখন ধীরে ধীরে পরিবেশ পরিস্থিতি সরকারের অনুকূলে চলে যায় পরবর্তীতে শেখ হাসিনা বিশেষ অনুরোধে ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা তাদের বাংলাদেশের পরিদর্শনের জন্য বাংলাদেশে রয়ের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৪০০ শো র এজেন্ট বাংলাদেশ ঢাকায় আসে। কাশ্মীরে র এজেন্ট যেভাবে তাদের শত্রুদের দমিয়ে রাখে ঠিক সেই একইভাবে চেয়েছিল বাংলাদেশে আন্দোলনকে তার একটা সরূপ দেওয়ার কিন্তু সিয়াইয়ের পরিকল্পনার কাছে হেরে যায় ৫ আগস্টে।
তবে আগে থেকে ২ আগস্ট শেখ হাসিনা ও ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা আজিত্য ভাও পরিকল্পনা করে রাখে। আর পরবর্তী ভারতের পরিকল্পনা কি হতে পারে এ নিয়ে অনুসন্ধান করেছে দি মিরর এশিয়া সরকার।ভারতের নিরাপত্তা পরিষদ ও রয়ের প্রধান শেখ হাসিনাকে সুরক্ষিত প্রোটেকশন দিয়ে রেখেছে। এবং তার সাথে প্রায় ই বাংলাদেশের ভেতরে বিশৃঙ্খলা খুন ভোরাজনীতি চক্রান্তের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এবং তার মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে দা বাংলা মিশন। বাংলাদেশ সমন্বয়ের হাসনাত ও বিভিন্ন ফেসবুক স্ট্যাটাস এবং প্রত্যেকটা বিষয় নিয়ে তারা গুরুত্ব পোষণ করছে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ভারত রয়ের দ্বিতীয় মিশন দা ঋসিডিল আওয়ামী লীগ ২০২৫ এর খুব কঠিন হতে চলেছে তাতে ঢাকায় ভারতের সব পাওয়ার কে দুর্বল করে দেবে। ভারত বাংলাদেশকে নিয়ে অনেক বড় একটা পরিকল্পনা করতে চলেছে যেটা অনেক ভয়াবহ। শিক্ষিত কিন্তু কোন সার্টিফিকেট নেই আওয়ামী লীগ সরকারের পরিস্থিতির শিকার তাদেরকে দ্রুত সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দেওয়া উচিত যোগ্যতা সম্পন্ন হলে অন্তত পঞ্চাশ হাজার। বাংলাদেশে এমন অনেক কেই পাবেন যারা দেশকে ভালোবাসে এবং দেশের জন্য নিজেদের জীবনটাও ত্যাগ করতে পারে এমনকি দেশের জন্য যেকোনো পরিসীমা পর্যন্ত যাইতে পারে এমনও এখনো অনেকে আছে বাংলাদেশে। যারা দেশের জন্য গোপনে কাজ করে যায় ভালোবেসে কিন্তু কারো সামনে আসতে চায় না পরিস্থিতির কারণে। সামনে যে দিনগুলো আসছে বাংলাদেশের অনেক বিপদ এবং এই বিপদ থেকে মোকাবেলা করার জন্য বাংলাদেশের সিকিউরিটি সিস্টেম বাড়ানো আবশ্যক।