রাজশাহী মহানগরীতে এ বছর ৭৮টি পূজা মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি মণ্ডপে পূজা উদযাপন কমিটির পক্ষ থেকে সিসি টিভি ক্যামেরা সংযোজনের ব্যবস্থা রাখা হবে। পূজার সময় সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশের পাশাপাশি আনসার সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবক টিম কাজ করবে। এ বছর আনন্দঘন ও উৎসবমুখর পরিবেশেই শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে।  রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর এ কথা জানিয়েছেন। দুপুরে নগর ভবনের সিটি হল সভাকক্ষে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে সনাতন ধর্মীয় নেতা, মহানগরীর পূজা উদযাপন কমিটির সদস্যসহ বিভিন্ন মন্দির ও ক্লাবের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার। ওই মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা জানান।

রাজশাহীতে এ বছর ৭৮ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা

মো: গোলাম কিবরিয়া

জেলা  প্রতিনিধি:  রাজশাহী মহানগরীতে এ বছর ৭৮টি পূজা মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি মণ্ডপে পূজা উদযাপন কমিটির পক্ষ থেকে সিসি টিভি ক্যামেরা সংযোজনের ব্যবস্থা রাখা হবে।

পূজার সময় সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশের পাশাপাশি আনসার সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবক টিম কাজ করবে। এ বছর আনন্দঘন ও উৎসবমুখর পরিবেশেই শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর এ কথা জানিয়েছেন। দুপুরে নগর ভবনের সিটি হল সভাকক্ষে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে সনাতন ধর্মীয় নেতা, মহানগরীর পূজা উদযাপন কমিটির সদস্যসহ বিভিন্ন মন্দির ও ক্লাবের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার। ওই মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা জানান।

রাজশাহীতে এ বছর ৭৮ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা

রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে যাবতীয় প্রস্ততি গ্রহণ করা হয়েছে।  জরুরি প্রয়োজনে ও দুর্ঘটনা এড়াতে সার্বক্ষণিকভাবে ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখাসহ নানামুখী প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে একটি ফোকাল পয়েন্ট করা হবে। পয়েন্টগুলো থেকে ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হবে। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপনে সার্বিক সহযোগিতা বরাবরের মতো অব্যাহত থাকবে।

এ সময় রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার হুমায়ূন কবীর প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে বলেন, পূজা সংশ্লিষ্ট এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করার জন্য এরই মধ্যে সংশ্লিষ্টদের সব ধরনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রতিমা বিসর্জনে প্রয়োজনীয় সুব্যবস্থার পাশাপাশি বিসর্জন ঘাটে ডুবুরি টিম রাখা হবে। দিনের আলোয় প্রতিমা বিসর্জন কার্যক্রম শেষ করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ জানান। এছাড়া সরকারি বরাদ্দের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকেও প্রতিটি পূজা মণ্ডপকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।

See also  নবীনগরে সিএনজির ধাক্কায় স্কুল ছাত্রী নিহত

রাসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. এ বি এম শরীফ উদ্দিনের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় আরও দেন- রাসিক সচিব মোবারক হোসেন, আরএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (এস্টেট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) মধুসুদন রায়, ভদ্রা আবাসিক পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সুবোধ চন্দ্র সরকার, বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট রাজশাহীর সভাপতি অচিন্ত্য কুমার বিশ্বাস সান্টু ও ধর্মসভা সভাপতি পার্থ পাল চৌধুরী।