যে কোনো সংস্কারের কাজে হাত দিতে গেলে রাজনৈতিক ঐক্যের প্রয়োজন জানিয়ে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, একটি ‘জাতীয় ঐক্যমত গঠন কমিশন’ করার দিকে অগ্রসর হচ্ছি। এই কমিশনের কাজ হবে রাজনৈতিক দলসহ সব পক্ষের মতামত গ্রহণ করে ঐক্য স্থাপন হবে সেগুলো চিহ্নিত করা এবং বাস্তবায়নের জন্য সুপারিশ করা। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। সকাল ১০টায় বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ড একযোগে তার ভাষণ সরাসরি সম্প্রচার করেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান বলেন, যেহেতু জাতীয় ঐক প্রতিষ্ঠা করা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব তা বিবেচনা করে আমি এই কমিশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবো। আমার সঙ্গে এই কমিশনের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রিয়াজ। কমিশন প্রয়োজন মনে করলে নতুন সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে। ড. ইউনূস বলেন, এসব কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন শিগগিরই পেশ করবে বলে আমি আশা করি। এই ছয় কমিশনের চেয়ারম্যানদের নিয়ে একটি ‘জাতীয় ঐকমত গঠন কমিশন’ প্রতিষ্ঠা করার দিকে অগ্রসর হচ্ছি। এর কাজ হবে রাজনৈতিক দলসহ সব পক্ষের সঙ্গে মতামত বিনিময় করে যে সমস্ত বিষয়ে ঐকমত্য স্থাপন হবে সেগুলো চিহ্নিত করা এবং বাস্তবায়নের জন্য সুপারিশ করা।

জাতীয় ঐক্যমত গঠনে কমিশন ঘোষণা দিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

যে কোনো সংস্কারের কাজে হাত দিতে গেলে রাজনৈতিক ঐক্যের প্রয়োজন জানিয়ে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, একটি ‘জাতীয় ঐক্যমত গঠন কমিশন’ করার দিকে অগ্রসর হচ্ছি। এই কমিশনের কাজ হবে রাজনৈতিক দলসহ সব পক্ষের মতামত গ্রহণ করে ঐক্য স্থাপন হবে সেগুলো চিহ্নিত করা এবং বাস্তবায়নের জন্য সুপারিশ করা।

সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। সকাল ১০টায় বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ড একযোগে তার ভাষণ সরাসরি সম্প্রচার করেছে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান বলেন, যেহেতু জাতীয় ঐক প্রতিষ্ঠা করা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব তা বিবেচনা করে আমি এই কমিশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবো। আমার সঙ্গে এই কমিশনের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রিয়াজ। কমিশন প্রয়োজন মনে করলে নতুন সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।

জাতীয় ঐক্যমত গঠনে কমিশন গঠনের ঘোষণা দিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

ড. ইউনূস বলেন, এসব কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন শিগগিরই পেশ করবে বলে আমি আশা করি। এই ছয় কমিশনের চেয়ারম্যানদের নিয়ে একটি ‘জাতীয় ঐকমত গঠন কমিশন’ প্রতিষ্ঠা করার দিকে অগ্রসর হচ্ছি। এর কাজ হবে রাজনৈতিক দলসহ সব পক্ষের সঙ্গে মতামত বিনিময় করে যে সমস্ত বিষয়ে ঐকমত্য স্থাপন হবে সেগুলো চিহ্নিত করা এবং বাস্তবায়নের জন্য সুপারিশ করা।

তিনি বলেন, প্রথম এই ছয়টি কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর আগামী মাসেই জাতীয় ঐকমত গঠন কমিশন কাজ শুরু করতে পারবে বলে আমি আশা করছি। এই নতুন কমিশনের প্রথম কাজ হবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যে সমস্ত সিদ্ধান্ত জরুরি, সে সমস্ত বিষয়ে তাড়াতাড়ি ঐকমত্য সৃষ্টি করা। এছাড়া সবার সঙ্গে আলোচনা করে কোন সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যায় সেই ব্যাপারে পরামর্শ চূড়ান্ত করা।