ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব শত্রুতার জেরে হামলার ঘটনায় মামলা করায় ক্ষিপ্ত হয়ে বাদী ও তার পরিবারের লোকজনের ওপর ফের হামলার অভিযোগে দুইজনকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুর ১টার দিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাব-ইন্সপেক্টর মোঃ জাহাঙ্গীর আলম গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নাসির উল্লাহ ও আব্দুল্লাহ নামে দুইজন আসামীকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এর আগে গত মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকাল পৌনে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার চন্ডালখিল গ্রামে ওই হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় গুরুতর আহত শরিফা আক্তার (৪৫) জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আহত শরিফা চন্ডালখিল গ্রামের ইকবাল বাহারের স্ত্রী। এ ঘটনার বিচার চেয়ে গত ১১ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ১২ জনকে আসামী করে লিখিত এজাহার দায়ের করেছেন আহত শরিফা আক্তার। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চন্ডালখিল গ্রামের মৃত মহন মিয়ার ছেলে নাসির উল্লাহ, হেদায়েত উল্লাহ, ছানাউল্লাহ ও আব্দুল্লাহ এবং মৃত দিল্লর আলীর ছেলে সোহাগ মিয়া ও ছাদেক মিয়ার নেতৃত্বে শরিফা আক্তার এবং আলী আকবর ও তার স্ত্রী মাহমুদা আক্তার কে বেধড়ক মারধর করে আহত করে। অভিযুক্ত হামলাকারীরা পাশাপাশি বাড়ির বাসিন্দা। শরিফা আক্তারের স্বামী ইকবাল বাহারের পরিবারের লোকজনদের সাথে প্রতিপক্ষের দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে মনোমালিন্য ও শত্রুতা চলে আসছে। বাদীপক্ষের লোকজনকে পূর্বে মারপিট করার ঘটনায় মামলা করলে প্রতিপক্ষের কয়েকজন জেল হাজত খাটে। গতবছর ফের মারধরের ঘটনায় শরিফার স্বামী ইকবাল বাহার মামলা করলে পরবর্তীতে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানায় আপোষ হয়। সর্বশেষ গত ৭ জানুয়ারি সকালে ইকবাল বাহারের জমি থেকে তার ছোট ভাই মাটি আনার জন্য গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়।

মামলা করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ফের হামলায় তিনজন আহত গ্রেফতার ০২

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব শত্রুতার জেরে হামলার ঘটনায় মামলা করায় ক্ষিপ্ত হয়ে বাদী ও তার পরিবারের লোকজনের ওপর ফের হামলার অভিযোগে দুইজনকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুর ১টার দিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাব-ইন্সপেক্টর মোঃ জাহাঙ্গীর আলম গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নাসির উল্লাহ ও আব্দুল্লাহ নামে দুইজন আসামীকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এর আগে গত মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকাল পৌনে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার চন্ডালখিল গ্রামে ওই হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় গুরুতর আহত শরিফা আক্তার (৪৫) জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আহত শরিফা চন্ডালখিল গ্রামের ইকবাল বাহারের স্ত্রী। এ ঘটনার বিচার চেয়ে গত ১১ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ১২ জনকে আসামী করে লিখিত এজাহার দায়ের করেছেন আহত শরিফা আক্তার।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চন্ডালখিল গ্রামের মৃত মহন মিয়ার ছেলে নাসির উল্লাহ, হেদায়েত উল্লাহ, ছানাউল্লাহ ও আব্দুল্লাহ এবং মৃত দিল্লর আলীর ছেলে সোহাগ মিয়া ও ছাদেক মিয়ার নেতৃত্বে শরিফা আক্তার এবং আলী আকবর ও তার স্ত্রী মাহমুদা আক্তার কে বেধড়ক মারধর করে আহত করে। অভিযুক্ত হামলাকারীরা পাশাপাশি বাড়ির বাসিন্দা। শরিফা আক্তারের স্বামী ইকবাল বাহারের পরিবারের লোকজনদের সাথে প্রতিপক্ষের দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে মনোমালিন্য ও শত্রুতা চলে আসছে। বাদীপক্ষের লোকজনকে পূর্বে মারপিট করার ঘটনায় মামলা করলে প্রতিপক্ষের কয়েকজন জেল হাজত খাটে। গতবছর ফের মারধরের ঘটনায় শরিফার স্বামী ইকবাল বাহার মামলা করলে পরবর্তীতে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানায় আপোষ হয়। সর্বশেষ গত ৭ জানুয়ারি সকালে ইকবাল বাহারের জমি থেকে তার ছোট ভাই মাটি আনার জন্য গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়।

মামলা করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ফের হামলায় তিনজন আহত গ্রেফতার ০২

আহত শরিফার স্বামী ইকবাল বাহার বলেন, আমার যায়গার ওপর দিয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন জোরপূর্বক রাস্তা তৈরি করতে চায়। এছাড়া পূর্ব শত্রুতার জের ধরে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর কয়েক দফা হামলা করেছো। সব আসামীকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার অনুরোধ করছি। অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি জানাচ্ছি। এদিকে অভিযুক্ত আসামীদের সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের বক্তব্য নেওয়া যায়নি। এদিকে গত ১১ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফফর হোসেন বাদীর লিখিত এজাহার পেয়ে মামলা ঋজু করেন